প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের উন্নীত স্কেলে (গ্রেড-১৩) বেতন নির্ধারণের জন্য অপশন যুক্ত করা হয়েছে IBAS++ সফটওয়্যারে।
এই বেতন নির্ধারণের কার্যক্রম সম্পন্ন হবে হিসাবরক্ষণ অফিসারের কার্যালয় থেকে। অর্থাৎ প্রয়োজনীয়
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের উন্নীত স্কেলে (গ্রেড-১৩) বেতন নির্ধারণের জন্য অপশন যুক্ত করা হয়েছে IBAS++ সফটওয়্যারে।
এই বেতন নির্ধারণের কার্যক্রম সম্পন্ন হবে হিসাবরক্ষণ অফিসারের কার্যালয় থেকে। অর্থাৎ প্রয়োজনীয়
IBAS++ সফটওয়্যারে কীভাবে বেতন নির্ধারণ হবে তার নমুনা মহানিয়ন্ত্রক এর কার্যালয় থেকে IBAS++ কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে ০৫/০১/২০২১ তারিখে। খুব শিঘ্রই তা আইবাস++ এ দেখা যাবে।
সেখানে যা যা প্রস্তাব করা হয়েছে :
** ১০/১৬ নয় বরং হবে ১ম/২য় উচ্চতর গ্রেডের জন্য আবেদন। কারণ ১ম উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার ৬বছর পর ২য় উচ্চতর গ্রেড পাওয়া যাবে এবং সেটা ১৪বছর পূর্তিতেই পাওয়া যাবে।
** উচ্চতর গ্রেডের কোনো ধাপের সাথে মূল বেতনের ধাপ না মিললে উচ্চতর ধাপে বেতন নির্ধারণ হবে।
** কেউ যদি বর্তমান পদে কোনো টাইমস্কেল/সিলেকশন গ্রেড/উচ্চতর স্কেল না পেয়ে থাকেন তাহলে এই পদে চাকরির মেয়ার ১০ বছর পূর্তির পরের দিন উচ্চতর গ্রেড কার্যকর হবে। তবে যদি সেই তারিখ ১৫/১২/২০১৫ তারিখের পূর্বে হয় তবে তা ১৫/১২/২০১৫ তারিখ হতে কার্যকর হবে।
** যদি কেউ বর্তমান পদে ১টি টাইমস্কেল/সিলেকশন গ্রেড/উচ্চতর স্কেল পেয়ে থাকেন তবে ১ম উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার ৬ বছর পূর্তির পরের দিন উচ্চতর গ্রেড কার্যকর হবে। তবে সেই তারিখ যদি ১৫/১২/২০১৫ তারিখের পূর্বে হয় তবে ১৫/১২/২০১৫ তারিখ হতে উচ্চতর গ্রেড কার্যকর হবে।
** যদি কেউ একই পদে ২ বা ততোধিক টাইমস্কেল/সিলেকশন গ্রেড/উচ্চতর স্কেল পেয়ে থাকেন তবে তিনি এই সুবিধা প্রাপ্য হবেন না।
** উচ্চতর গ্রেড বলতে বর্তমানে আহরিত গ্রেডের পরবর্তী উচ্চতর গ্রেড বুঝাবে। পূর্বে সিলেকশন গ্রেড পেলে পরের ২য় উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হতেন সেটা এখন আর পাওয়া যাবে না। যেমন: আগে কেউ ৯ম গ্রেডে যোগদান করলে ৪বছর পর সিলেকশন গ্রেড পেয়ে ৭ম গ্রেডে বেতন পেতেন। কিন্তু এখন ৯ম থেকে ১০ বছর পূর্তিতে ৮ম গ্রেডে বেতন পাবেন।
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির আবেদনের সাথে যেসব কাগজপত্র প্রেরণ করতে হবে তার তালিকা ২৭/০১/২০২১ তারিখে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রেরণ করা হয়েছে।
যেসকল শিক্ষার্থীর জন্মনিবন্ধন নেই তাদের তথ্য প্রেরণ করার জন্য ছক প্রদান করা হয়েছে। ছকটি ডাউনলোড করার জন্য
IBAS++ এ একজন ডিডিও এর অধীনে কতজন স্টাফ কর্মরত রয়েছে কিংবা কতজনের ডাটা এন্ট্রি করা হয়েছে তা জানার জন্য ডিডিও আইডি দিয়ে লগ ইন করে Accounting এ প্রবেশ করতে হবে।
মেন্যু থেকে Repot
Repot থেকে Employee Repot
ড্রপডাউন হতে List of Employee ( DDO Wise)
Pay point নির্ধারিত থাকবে
ডিডিও সিলেকশন করতে হবে
Payee Type হতে GoB Staff
এবার Run Report
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের সনদপত্র এবং নম্বরফর্দ বিতরণের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসারের বিধায় সেটা সংশোধনের দায়িত্বও তাঁর। তিনি সংশোধন করে সেটা শিক্ষার্থীকে প্রদান করবেন এবং ডাটাবেজ (ওয়েবসাইটে) সংশোধনের নিমিত্ত সংশোধিত কপির অনুলিপি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রেরণ করবেন।
প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি প্রকল্পের অধীনে নগদ পোর্টালে শিক্ষাথর্রীর জন্মনিবন্ধন সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে প্রকল্প পরিচালক মহোদয় উপজেলা পর্যায়ে পত্র প্রেরণ করেছেন।
বলা হয়েছে ৪৫০০ ইউনিয়নের মধ্যে ৩০০০ ইউনিয়নের সার্ভার আপগ্রেড করা হয়েছে। যেসব উপজেলায় সমস্যা রয়েছে সেসব উপজেলায় উপজেলা শিক্ষা অফিসার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়ের সাথে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধান করবেন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের উন্নীত স্কেলে (১৩তম গ্রেড) বেতন নির্ধারণ করার জন্য আইবাস সফটওয়্যারে প্রয়োজনীয় অপশন যুক্ত করার জন্য সিজিএ কার্যালয় হতে আইবাস টিমকে নির্দেশনা প্রদান করে পত্র প্রদান করা হয়েছে ২৫/১১/২০২০ তারিখে।
যেভাবে বেতন নির্ধারণ বা ফিক্সেশন হবে তার একটি ছকও এসাথে যুক্ত হয়েছে।
বলা হয়েছে দ্বিতীয় শ্রেণি অথবা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রীসহ শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে এই বেতনস্কেল পাওয়ার জন্য। এই যোগ্যতা না থাকলে এই সুবিধা পাওয়ার সুযোগ নেই।
পত্রগুলো ডাউনলোড করার জন্য
জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর ৭নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক ১০ বছর এবং ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির বিষয়ে অর্থ মন্ত্রনালয়ের ০৫/১১/২০২০ তারিখের পত্রটি পৃষ্ঠাংকনপূর্বক বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা হিসাবরক্ষণ কার্যালয়সমূহে প্রেরণ করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে মহামান্য আপীল বিভাগ কর্তৃক পূনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত ২১/০৯/২০১৬ তারিখের ২৩২ নং পরিপত্র এবং জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর ৭নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক উচ্চতর স্কেল প্রদান করা যাবে।
তবে মহামান্য আপীল বিভাগের রায় হওয়ার পর কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো মতামত প্রদান করা হয়নি।
সেদিন (৭/১২/২০২০) ৫৬ বছরের বয়স্ক একজন ব্যাক্তি আমার কাছে এসেছেন যিনি একটি অফিসে ১৮তম গ্রেডে চাকরি করেন। তিনি নিজের জন্য TIN নাম্বার তৈরি করতে আমার সাহায্য চান। আমি উনার মূল বেতন জানতে পারলাম ১৭,০০০ টাকার কিছু বেশি। আমি উনাকে বললাম আপনার তো এটা লাগবে না। উনি এর উত্তরে যা বললেন তা খুবই বেদনাদায়ক। উনার বেতন থেকে নাকি দুই বছর যাবত উৎসে আয়কর কর্তন করা হচ্ছে। অথচ গত বছর অর্থাৎ ৩০/০৬/২০২০ পর্যন্তও ১৭৮৫৭ টাকার কম মূল বেতন হলে আয়কর প্রদান করার প্রয়োজন ছিল না। পরে উনার
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে ০৬/১২/২০২০ তারিখের স্মারক মোতাবেক প্রাথমিক শিক্ষকদের ইএফটি ফরম পূরণ সংক্রান্ত একটি জরুরী পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
User ID এবং Password দিয়ে প্রবেশ করে Master Data হতে Staff information Entry তে ক্লিক করলে ডানপাশে যে উইন্ডো আসবে National ID number ঘরে পে ফিক্সেশন এ দেওয়া পূর্বের নাম্বারটি টাইপ করে Go দিলে সার্ভার দিলে ছবিসহ বেশ কিছু তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসবে।
** আমার লেখা আমার সম্পদ। দয়া করে কেউ নিজের ওয়ালে/গ্রুপে কপি করে নিজের নামে চালিয়ে দেবেন না। আমার লেখা সবাইকে জানানোর জন্য হলেও লিখতে মেধা এবং সময় দুটোই ব্যয় হয়। সংগৃহীত শব্দটি যুক্ত হয়ে আমার অস্তিত্ব হারিয়ে যাক এটাও আমি চাইনা।
মাতৃত্ব ছুটি
এবং সন্তানের জন্ম তারিখের অসামঞ্জস্যতা নিয়ে কিছু প্যাঁচাল
--------------------------------------------------------------------
ইএফটি এর
মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সকল কর্মচারীদের বেতন তাদের নিজ নিজ একাউন্টে
প্রেরণের নিমিত্ত সার্ভিস বুক এবং এনআইডি অনুযায়ী ডিডিও কর্তৃক তার অধীনস্থ সকল কর্মচারীর
তথ্য আইবাস সফটওয়্যারে এন্ট্রি করতে হবে।
EFT পদ্ধতিতে সরকারি কর্মচারীদের বেতন নিজ নিজ ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফারের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। IBAS সিস্টেমে তথ্য এন্ট্রির কাজ সহজে করার জন্য নিজ নিজ তথ্য সার্ভিস বুক এবং জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী একটি ফরম পূরণ করে রাখা যেতে পারে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ চাকরিতের যোগদানের পর যেসব শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করেছেন অনুমতিসহ অথবা অনুমতি ছাড়া সকল সনদ সার্ভিস বইয়ে অন্তর্ভূক্ত করার জন্য প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রনালয় হতে ২৭/১০/২০২০ তারিখে মাঠ পর্যায়ে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। নির্দেশনাটি নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করুন
TIN সার্টিফিকেট তৈরি করে যারা নাম্বার সংগ্রহ করেছেন তাদের জন্য ২০২০-২১ করবর্ষ থেকে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
রিটার্ন পূরন করা কিংবা দাখিল করাকে যারা ঝামেলা মনে করেন তাদের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড একটি এক পাতার রিটার্ন ফরম চালু করেছে। এটা শুধুমাত্র তাদের জন্য প্রযোজ্য যাদের করযোগ্য আয় ৪ লক্ষ টাকার কম এবং মোট সম্পদের পরিমাণ ৪০ লক্ষ টাকার কম।
এই ফরমের সাথে জীবনযাত্রা মান বিবরণী এবং সম্পদ বিবরণী দাখিল করার প্রয়োজন নেই।
পিডিএফ ফরমেট ডাউনলোড করুন এখান থেকে
ওয়ার্ড ফরমেট ডাউনলোড করুন এখান থেকে
এ সংক্রান্ত আইন ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্বখাতভূক্ত শূন্য পদ এবং জাতীয়করণকৃত বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ এর অধীনে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
আবেদন শুরুর সময়: ২৫/১০/২০২০ তারিখ সকাল ১০:৩০ মিনিটে
আবেদনের শেষ সময়: ২৪/১১/২০২০ তারিখ রাত ১১:৫৯ মিনিট
শিক্ষাগত যোগ্যতা: দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী (পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্য)
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
tags: assistant teacher recruitment 2020, primary teacher
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের ০৯/০৩/২০১৪ তারিখের পরবর্তী সময়ের টাইমস্কেল প্রাপ্যতার বিষয়ে মতামত প্রদান করে অর্থ মন্ত্রনালয় থেকে ১৫/১০/২০২০ তারিখে পূনরায় পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যালয়ভবন, অন্যান্য স্থাপনা, আসবাবপত্র, বৈদ্যুতিক সংযোগ ইত্যাদি ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ, শিক্ষার্থীদের অনুমতি ব্যতিত বিদ্যালয়ে উপস্থিত না করা সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করা হয়েছে ০৭.১০.২০২০ তারিখে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহে শ্রেণিকক্ষের বাইরে নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য একটি পত্র জারি করা হয়েছে ১৪/১০/২০২০ তারিখে।