ল্যাপটপ
ল্যাপটপ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ হলো কম্পিউটারের বহনযোগ্য সংস্করণ। কোলে রেখে কাজ করা যায় বলে এর নাম ল্যাপটপ কম্পিউটার। ১৯৭৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ল্যাপটপ ছাড়া
হয়। এটি ছিল আইবিএম ৫১০০। ধীরে ধীরে নানা পথ পেরিয়ে ল্যাপটপ রূপ পেয়েছে। ল্যাপটপে ডেস্কটপ কম্পিউটারের মতোই সেলেরন এম/ডুয়াল কোর থেকে শুরু করে কোর আই ৭—সব প্রসেসর ব্যবহার করা হয়। এর কার্যক্ষমতাও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডেস্কটপ কম্পিউটারের সমমানের হয়ে থাকে। অর্থাৎ, একেকটি পূর্ণাঙ্গ ডেস্কটপ কম্পিউটারের বহনযোগ্য রূপই হলো ল্যাপটপ। ল্যাপটপের পর্দা ১২ দশমিক ১ থেকে ১৯ ইঞ্চি হয়ে থাকে। সিডি থেকে শুরু করে ব্লু-রে ডিস্ক চালানোর সুবিধা থাকে এতে। অনেক ক্ষেত্রে শক্তিশালী গ্রাফিকসের কাজও করা যায়। ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ থাকে তুলনামূলকভাবে কম সময়—দুই থেকে ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত। এখন ল্যাপটপে কিছু কিছু নতুন যন্ত্রাংশ সংযোজন করা যায়। যেমন র্যাম, হার্ডডিস্ক প্রভৃতি।
নোটবুক
অনেকে নোটবুক কম্পিউটারকে আলাদা কিছু ভাবলেও আসলে ল্যাপটপেরই আরেক নাম নোটবুক। প্রথম দিকের ল্যাপটপগুলো ছিল আকারে বড় ও ভারী। প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে ল্যাপটপ ছোট হতে থাকল, আর তাই অনেক নির্মাতা নামটাও বদলে দিয়ে নোটবুক রাখলেন। বড়সড় নোটবইয়ের সমান বলে এর নাম নোটবুক। আদতে ল্যাপটপ ও নোটবুক কম্পিউটার প্রযুক্তির দিক থেকে একই রকম।
নেটবুক
মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা গেলেও চাহিদার কতটুকুই বা এর ছোট পর্দা পূরণ করতে পারে? আর সেই কথা মাথায় রেখে ল্যাপটপ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বাজারে ছাড়ছে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য অপেক্ষাকৃত কম দামের এবং ওজনে হালকা একধরনের কম্পিউটার। একেই বলা হচ্ছে নেটবুক। নেটবুকের প্রধান বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে এটি ছোট আকারের, হালকা ও দামে সস্তা। বলা যেতে পারে, ল্যাপটপের ছোট্ট সংস্করণ হলো নেটবুক। মূলত ছোটখাটো দাপ্তরিক কাজ ও ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্যই নেটবুক।
নেটবুকে ব্যবহার করা হয় কিছুটা কম শক্তির প্রসেসর। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এটি হয়ে থাকে ইন্টেলের অ্যাটম প্রসেসর। নেটবুকের পর্দা ৮ থেকে ১১ দশমিক ৬ ইঞ্চি হয়ে থাকে এবং ওজন দেড় কেজির কম। ব্যাটারির চার্জ থাকে টানা ছয় থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত। নেটবুকে উচ্চমানের গ্রাফিকসের কাজ করা যায় না। থাকে না সিডি বা ডিভিডি চালানোর সুবিধা। হার্ডডিস্কের বদলে থাকে এসএসডি বা সলিড স্টেট ড্রাইভ। এতে নতুন যন্ত্রাংশ সংযোজন করা যায় না। নেটবুকে ইউএসবি, ভিজিএ, এইচডিএমআই ইত্যাদি পোর্ট কম থাকে।
ল্যাপটপ কম্পিউটার বা ল্যাপটপ হলো কম্পিউটারের বহনযোগ্য সংস্করণ। কোলে রেখে কাজ করা যায় বলে এর নাম ল্যাপটপ কম্পিউটার। ১৯৭৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে ল্যাপটপ ছাড়া
হয়। এটি ছিল আইবিএম ৫১০০। ধীরে ধীরে নানা পথ পেরিয়ে ল্যাপটপ রূপ পেয়েছে। ল্যাপটপে ডেস্কটপ কম্পিউটারের মতোই সেলেরন এম/ডুয়াল কোর থেকে শুরু করে কোর আই ৭—সব প্রসেসর ব্যবহার করা হয়। এর কার্যক্ষমতাও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডেস্কটপ কম্পিউটারের সমমানের হয়ে থাকে। অর্থাৎ, একেকটি পূর্ণাঙ্গ ডেস্কটপ কম্পিউটারের বহনযোগ্য রূপই হলো ল্যাপটপ। ল্যাপটপের পর্দা ১২ দশমিক ১ থেকে ১৯ ইঞ্চি হয়ে থাকে। সিডি থেকে শুরু করে ব্লু-রে ডিস্ক চালানোর সুবিধা থাকে এতে। অনেক ক্ষেত্রে শক্তিশালী গ্রাফিকসের কাজও করা যায়। ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ থাকে তুলনামূলকভাবে কম সময়—দুই থেকে ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত। এখন ল্যাপটপে কিছু কিছু নতুন যন্ত্রাংশ সংযোজন করা যায়। যেমন র্যাম, হার্ডডিস্ক প্রভৃতি।
নোটবুক
অনেকে নোটবুক কম্পিউটারকে আলাদা কিছু ভাবলেও আসলে ল্যাপটপেরই আরেক নাম নোটবুক। প্রথম দিকের ল্যাপটপগুলো ছিল আকারে বড় ও ভারী। প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে ল্যাপটপ ছোট হতে থাকল, আর তাই অনেক নির্মাতা নামটাও বদলে দিয়ে নোটবুক রাখলেন। বড়সড় নোটবইয়ের সমান বলে এর নাম নোটবুক। আদতে ল্যাপটপ ও নোটবুক কম্পিউটার প্রযুক্তির দিক থেকে একই রকম।
নেটবুক
মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা গেলেও চাহিদার কতটুকুই বা এর ছোট পর্দা পূরণ করতে পারে? আর সেই কথা মাথায় রেখে ল্যাপটপ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বাজারে ছাড়ছে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য অপেক্ষাকৃত কম দামের এবং ওজনে হালকা একধরনের কম্পিউটার। একেই বলা হচ্ছে নেটবুক। নেটবুকের প্রধান বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে এটি ছোট আকারের, হালকা ও দামে সস্তা। বলা যেতে পারে, ল্যাপটপের ছোট্ট সংস্করণ হলো নেটবুক। মূলত ছোটখাটো দাপ্তরিক কাজ ও ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্যই নেটবুক।
নেটবুকে ব্যবহার করা হয় কিছুটা কম শক্তির প্রসেসর। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এটি হয়ে থাকে ইন্টেলের অ্যাটম প্রসেসর। নেটবুকের পর্দা ৮ থেকে ১১ দশমিক ৬ ইঞ্চি হয়ে থাকে এবং ওজন দেড় কেজির কম। ব্যাটারির চার্জ থাকে টানা ছয় থেকে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত। নেটবুকে উচ্চমানের গ্রাফিকসের কাজ করা যায় না। থাকে না সিডি বা ডিভিডি চালানোর সুবিধা। হার্ডডিস্কের বদলে থাকে এসএসডি বা সলিড স্টেট ড্রাইভ। এতে নতুন যন্ত্রাংশ সংযোজন করা যায় না। নেটবুকে ইউএসবি, ভিজিএ, এইচডিএমআই ইত্যাদি পোর্ট কম থাকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন