আমার লেখাটি কপি করবেন না দয়া করে। প্রয়োজনে শেয়ার করুন। এটি আমার সম্পত্তি।
সরকারি কর্মচারীদের জিপিএফ এর ব্যালেন্স জানার জন্য হিসাবরক্ষণ অফিসে যোগাযোগ করে জিপিএফ স্লিপ সংগ্রহ করতে হয়। এখন থেকে আর যোগাযোগ করতে হবেনা। অনলাইনে ঘরে বসেই হিসাব পাওয়া যাবে।
আমার লেখাটি কপি করবেন না দয়া করে। প্রয়োজনে শেয়ার করুন। এটি আমার সম্পত্তি।
সরকারি কর্মচারীদের জিপিএফ এর ব্যালেন্স জানার জন্য হিসাবরক্ষণ অফিসে যোগাযোগ করে জিপিএফ স্লিপ সংগ্রহ করতে হয়। এখন থেকে আর যোগাযোগ করতে হবেনা। অনলাইনে ঘরে বসেই হিসাব পাওয়া যাবে।
অবসরগ্রহণকারী সরকারি কর্মচারী ও সরকারি কর্মচারী মৃত্যুর ক্ষেত্রে তারে পরিবারবর্গের অবসরজনিত সুবিধাদি সঠিক সময়ে প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পেনশন সহজীকরণ আদেশ ২০০৯ কে অধিকতর সহজ করে ২০২০ এর আদেশ জারী করা হয়েছে।
আদেশটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
ট্যাগ: পেনশন, অবসর, Pension, Retire
বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন/পালনের বিষয়ে সরকার নিম্নরূপ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে:
নিজের পেনশন এবং মতে চাকরিজীবীর পারিবারিক পেনশন প্রাপ্তির জন্য সংশোধিত আবেদন ফরম, সনদ এবং কাগজপত্রাদি ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
অবসর-উত্তর ছুটি (পিআরএল) কাল পেনশনযোগ্য চাকরি কিনা, এ সময়ে আর্থিক সযোগ সুবিধার প্রাপ্যতা, অবসরের তারিখ, এলপিআর শুরুর তারিখ ইত্যাদি বিষয়সমূহ স্পষ্টীকরণ করা হয়েছে।
সরকারি কর্মচারীগণ পিআরএল (PRL) এ গমন করলে কতদিন পর্যন্ত সাধারণ ভবিষ্য তহবিল (GPF) সুবিধা প্রাপ্য হবেন অর্থাৎ সর্বোচ্চ কতমাস জিপিএফ এ অর্থ জমা দিতে পারবেন ও মুনাফা প্রাপ্য হবেন এ বিষয়ে স্পষ্টীকরণ করা হয়েছে।
আমার লেখাগুলো আমার সম্পত্তি তাই অনুগ্রহ করে কেউ কপি করবেন না।
প্রয়োজনে শেয়ার করুন।
১। পে-পয়েন্ট সঠিক নয় এ ধরণের মেসেজ দিচ্ছে।
উত্তর: আপনি নিশ্চয়ই অন্য কোনো উপজেলা থেকে বদলি হয়ে এসেছেন কিন্তু আপনার এলপিসি অনলাইনে আসেনি। অথবা আসলেও এপ্রোভ করা হয়নি বর্তমান হিসাবরক্ষণ অফিস থেকে।
স্বামী স্ত্রী দুইজনই বেতন গ্রহণ করতেন শিক্ষা সহায়ক ভাতাসহ।
এবার ঘুঘু ফান্দে পরে গেছে।
আবার সন্তানের বয়স কবেই ২৩ পার হয়ে গেছে। জেনে হোক আর না জেনেই হোক মাসের পর মাস শিক্ষা সহায়ক ভাতা নিয়েই চলেছেন। এবার খেমা দেন, আর সুযোগ নেই। প্রয়োজনে ফেরত দিতে বাধ্য থাকিবেন।
মজার বিষয়ও আছে। যেহেতু সন্তানের তথ্য এন্ট্রির অংশে লেখাপড়া করছে কিনা তার কোনো তথ্য দিতে হয়না, লেখাপড়া না করলে তথ্য এন্ট্রি করা যাবেনা এটাও বলা নেই তাই লেখাপড়া করুক আর নাই করুক, যে যেই অবস্থাতেই থাকুক শিক্ষা ভাতা যোগ হবে চিন্তা নেই। আপনি হয়তো ভাবছেন একটা সন্তান পড়া ছেড়ে দিয়েছে কিংবা কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করেছে ভাতা একজনের নিবনা, সেটা হবেনা। ভাতা এডিট করার সুযোগ নেই। আপনাকে ১০০০ টাকাই নিতে হবে। কী মজার না??
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের উন্নীত স্কেলে (গ্রেড-১৩) বেতন নির্ধারণের জন্য অপশন যুক্ত করা হয়েছে IBAS++ সফটওয়্যারে।
এই বেতন নির্ধারণের কার্যক্রম সম্পন্ন হবে হিসাবরক্ষণ অফিসারের কার্যালয় থেকে। অর্থাৎ প্রয়োজনীয়
IBAS++ সফটওয়্যারে কীভাবে বেতন নির্ধারণ হবে তার নমুনা মহানিয়ন্ত্রক এর কার্যালয় থেকে IBAS++ কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে ০৫/০১/২০২১ তারিখে। খুব শিঘ্রই তা আইবাস++ এ দেখা যাবে।
সেখানে যা যা প্রস্তাব করা হয়েছে :
** ১০/১৬ নয় বরং হবে ১ম/২য় উচ্চতর গ্রেডের জন্য আবেদন। কারণ ১ম উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার ৬বছর পর ২য় উচ্চতর গ্রেড পাওয়া যাবে এবং সেটা ১৪বছর পূর্তিতেই পাওয়া যাবে।
** উচ্চতর গ্রেডের কোনো ধাপের সাথে মূল বেতনের ধাপ না মিললে উচ্চতর ধাপে বেতন নির্ধারণ হবে।
** কেউ যদি বর্তমান পদে কোনো টাইমস্কেল/সিলেকশন গ্রেড/উচ্চতর স্কেল না পেয়ে থাকেন তাহলে এই পদে চাকরির মেয়ার ১০ বছর পূর্তির পরের দিন উচ্চতর গ্রেড কার্যকর হবে। তবে যদি সেই তারিখ ১৫/১২/২০১৫ তারিখের পূর্বে হয় তবে তা ১৫/১২/২০১৫ তারিখ হতে কার্যকর হবে।
** যদি কেউ বর্তমান পদে ১টি টাইমস্কেল/সিলেকশন গ্রেড/উচ্চতর স্কেল পেয়ে থাকেন তবে ১ম উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার ৬ বছর পূর্তির পরের দিন উচ্চতর গ্রেড কার্যকর হবে। তবে সেই তারিখ যদি ১৫/১২/২০১৫ তারিখের পূর্বে হয় তবে ১৫/১২/২০১৫ তারিখ হতে উচ্চতর গ্রেড কার্যকর হবে।
** যদি কেউ একই পদে ২ বা ততোধিক টাইমস্কেল/সিলেকশন গ্রেড/উচ্চতর স্কেল পেয়ে থাকেন তবে তিনি এই সুবিধা প্রাপ্য হবেন না।
** উচ্চতর গ্রেড বলতে বর্তমানে আহরিত গ্রেডের পরবর্তী উচ্চতর গ্রেড বুঝাবে। পূর্বে সিলেকশন গ্রেড পেলে পরের ২য় উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্য হতেন সেটা এখন আর পাওয়া যাবে না। যেমন: আগে কেউ ৯ম গ্রেডে যোগদান করলে ৪বছর পর সিলেকশন গ্রেড পেয়ে ৭ম গ্রেডে বেতন পেতেন। কিন্তু এখন ৯ম থেকে ১০ বছর পূর্তিতে ৮ম গ্রেডে বেতন পাবেন।
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির আবেদনের সাথে যেসব কাগজপত্র প্রেরণ করতে হবে তার তালিকা ২৭/০১/২০২১ তারিখে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রেরণ করা হয়েছে।
যেসকল শিক্ষার্থীর জন্মনিবন্ধন নেই তাদের তথ্য প্রেরণ করার জন্য ছক প্রদান করা হয়েছে। ছকটি ডাউনলোড করার জন্য
IBAS++ এ একজন ডিডিও এর অধীনে কতজন স্টাফ কর্মরত রয়েছে কিংবা কতজনের ডাটা এন্ট্রি করা হয়েছে তা জানার জন্য ডিডিও আইডি দিয়ে লগ ইন করে Accounting এ প্রবেশ করতে হবে।
মেন্যু থেকে Repot
Repot থেকে Employee Repot
ড্রপডাউন হতে List of Employee ( DDO Wise)
Pay point নির্ধারিত থাকবে
ডিডিও সিলেকশন করতে হবে
Payee Type হতে GoB Staff
এবার Run Report
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের সনদপত্র এবং নম্বরফর্দ বিতরণের দায়িত্ব উপজেলা শিক্ষা অফিসারের বিধায় সেটা সংশোধনের দায়িত্বও তাঁর। তিনি সংশোধন করে সেটা শিক্ষার্থীকে প্রদান করবেন এবং ডাটাবেজ (ওয়েবসাইটে) সংশোধনের নিমিত্ত সংশোধিত কপির অনুলিপি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রেরণ করবেন।
প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি প্রকল্পের অধীনে নগদ পোর্টালে শিক্ষাথর্রীর জন্মনিবন্ধন সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে প্রকল্প পরিচালক মহোদয় উপজেলা পর্যায়ে পত্র প্রেরণ করেছেন।
বলা হয়েছে ৪৫০০ ইউনিয়নের মধ্যে ৩০০০ ইউনিয়নের সার্ভার আপগ্রেড করা হয়েছে। যেসব উপজেলায় সমস্যা রয়েছে সেসব উপজেলায় উপজেলা শিক্ষা অফিসার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়ের সাথে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধান করবেন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের উন্নীত স্কেলে (১৩তম গ্রেড) বেতন নির্ধারণ করার জন্য আইবাস সফটওয়্যারে প্রয়োজনীয় অপশন যুক্ত করার জন্য সিজিএ কার্যালয় হতে আইবাস টিমকে নির্দেশনা প্রদান করে পত্র প্রদান করা হয়েছে ২৫/১১/২০২০ তারিখে।
যেভাবে বেতন নির্ধারণ বা ফিক্সেশন হবে তার একটি ছকও এসাথে যুক্ত হয়েছে।
বলা হয়েছে দ্বিতীয় শ্রেণি অথবা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রীসহ শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকতে হবে এই বেতনস্কেল পাওয়ার জন্য। এই যোগ্যতা না থাকলে এই সুবিধা পাওয়ার সুযোগ নেই।
পত্রগুলো ডাউনলোড করার জন্য
জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর ৭নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক ১০ বছর এবং ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির বিষয়ে অর্থ মন্ত্রনালয়ের ০৫/১১/২০২০ তারিখের পত্রটি পৃষ্ঠাংকনপূর্বক বিভাগ, জেলা এবং উপজেলা হিসাবরক্ষণ কার্যালয়সমূহে প্রেরণ করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে মহামান্য আপীল বিভাগ কর্তৃক পূনরাদেশ না দেয়া পর্যন্ত ২১/০৯/২০১৬ তারিখের ২৩২ নং পরিপত্র এবং জাতীয় বেতনস্কেল, ২০১৫ এর ৭নং অনুচ্ছেদ মোতাবেক উচ্চতর স্কেল প্রদান করা যাবে।
তবে মহামান্য আপীল বিভাগের রায় হওয়ার পর কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো মতামত প্রদান করা হয়নি।
সেদিন (৭/১২/২০২০) ৫৬ বছরের বয়স্ক একজন ব্যাক্তি আমার কাছে এসেছেন যিনি একটি অফিসে ১৮তম গ্রেডে চাকরি করেন। তিনি নিজের জন্য TIN নাম্বার তৈরি করতে আমার সাহায্য চান। আমি উনার মূল বেতন জানতে পারলাম ১৭,০০০ টাকার কিছু বেশি। আমি উনাকে বললাম আপনার তো এটা লাগবে না। উনি এর উত্তরে যা বললেন তা খুবই বেদনাদায়ক। উনার বেতন থেকে নাকি দুই বছর যাবত উৎসে আয়কর কর্তন করা হচ্ছে। অথচ গত বছর অর্থাৎ ৩০/০৬/২০২০ পর্যন্তও ১৭৮৫৭ টাকার কম মূল বেতন হলে আয়কর প্রদান করার প্রয়োজন ছিল না। পরে উনার
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে ০৬/১২/২০২০ তারিখের স্মারক মোতাবেক প্রাথমিক শিক্ষকদের ইএফটি ফরম পূরণ সংক্রান্ত একটি জরুরী পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
User ID এবং Password দিয়ে প্রবেশ করে Master Data হতে Staff information Entry তে ক্লিক করলে ডানপাশে যে উইন্ডো আসবে National ID number ঘরে পে ফিক্সেশন এ দেওয়া পূর্বের নাম্বারটি টাইপ করে Go দিলে সার্ভার দিলে ছবিসহ বেশ কিছু তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসবে।