আপনার প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ আর গোপনীয় সকল প্রকার ফাইলই আপনি আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে, মোবাইল ফোন/ট্যাবলেট এর মেমোরি কার্ডে কিংবা কোন এক্সটার্নাল ড্রাইভে সংরক্ষণ করে থাকেন। এমন কি হতে পারে না, সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে কম্পিউটার চালাতে গিয়ে
দেখলেন চলছে না, কিংবা ১ টেরাবাইটের হার্ডডিস্কটি নষ্ট হয়ে গেছে। সাধের মোবাইল ফোন কিংবা ট্যাব টি হারিয়ে গেছে অথবা নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি নিজেই হয়তো ভুলে আপনার একটি ফাইল মুছে ফেলেছেন একেবারে। ঠিক সেই মুহুর্তে মাথার সবগুলো চুল টেনে ছিড়ে ফেললেও একটা ফাইলও ফিরে পাওয়া যাবে না। এইসব সম্ভাব্য সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে রয়েছে অনলাইন স্টোরেজ। হার্ডডিস্ক নষ্ট হোক আর ইচ্ছে করেই ফাইল মুছে ফেলা হলেও সেই ওয়েব সাইটে ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করে আপনার ফাইলটি ফিরে পাবেন। যদিও ফ্রীতে খুব বেশি স্পেস পাওয়া যায়না। তারপরও যতটুকু পাওয়া যায় সেটাইবা মন্দ কি। অনেকগুলো ওয়েব সাইট এ ধরণের সেবা দিয়ে থাকে। আমার কাছে www.dropbox.com এর সেবা অন্যদের তুলনায় ভাল লেগেছে। বর্তমানে আমার স্পেস ১৮ গিগাবাইট। মজার বিষয় হচ্ছে এইসব সাইটে আপনার ফাইল সংরক্ষণ হবে নিরবে নিভৃতে। আপনাকে একটুও বিরক্ত করবে না। কিছু জিজ্ঞেস করবে না।কম্পিউটারের একটি ফোল্ডারে ফাইল রাখেবন আর তা নিজে নিজেই আপলোড হবে স্পীড যত কমই হোক না কেন। আর যেখানেই যান না কেন পেনড্রাইভ নিতে ভুলে গেলেও সমস্যা হবে না। ড্রপবক্সের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিন ফাইলটি। আর ইমেইল করার সময়ও ফাইল এটাচ করার দরকার নেই। যত বড় ফাইলই হোক না কেন আপনি শুধু নির্দিষ্প ফাইলের লিংক কপি করে মেইল করলেই হবে।
দেখলেন চলছে না, কিংবা ১ টেরাবাইটের হার্ডডিস্কটি নষ্ট হয়ে গেছে। সাধের মোবাইল ফোন কিংবা ট্যাব টি হারিয়ে গেছে অথবা নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি নিজেই হয়তো ভুলে আপনার একটি ফাইল মুছে ফেলেছেন একেবারে। ঠিক সেই মুহুর্তে মাথার সবগুলো চুল টেনে ছিড়ে ফেললেও একটা ফাইলও ফিরে পাওয়া যাবে না। এইসব সম্ভাব্য সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে রয়েছে অনলাইন স্টোরেজ। হার্ডডিস্ক নষ্ট হোক আর ইচ্ছে করেই ফাইল মুছে ফেলা হলেও সেই ওয়েব সাইটে ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করে আপনার ফাইলটি ফিরে পাবেন। যদিও ফ্রীতে খুব বেশি স্পেস পাওয়া যায়না। তারপরও যতটুকু পাওয়া যায় সেটাইবা মন্দ কি। অনেকগুলো ওয়েব সাইট এ ধরণের সেবা দিয়ে থাকে। আমার কাছে www.dropbox.com এর সেবা অন্যদের তুলনায় ভাল লেগেছে। বর্তমানে আমার স্পেস ১৮ গিগাবাইট। মজার বিষয় হচ্ছে এইসব সাইটে আপনার ফাইল সংরক্ষণ হবে নিরবে নিভৃতে। আপনাকে একটুও বিরক্ত করবে না। কিছু জিজ্ঞেস করবে না।কম্পিউটারের একটি ফোল্ডারে ফাইল রাখেবন আর তা নিজে নিজেই আপলোড হবে স্পীড যত কমই হোক না কেন। আর যেখানেই যান না কেন পেনড্রাইভ নিতে ভুলে গেলেও সমস্যা হবে না। ড্রপবক্সের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিন ফাইলটি। আর ইমেইল করার সময়ও ফাইল এটাচ করার দরকার নেই। যত বড় ফাইলই হোক না কেন আপনি শুধু নির্দিষ্প ফাইলের লিংক কপি করে মেইল করলেই হবে।
প্রথমে নিচে দেয়া লিংক থেকে আপনার ইমেইল এড্রেসের মাধ্যমে রেজিষ্ট্রেশন করে নিন। তারপর সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার সময় ফোল্ডারের ডেস্টিনেশন সি ড্রাইভ ব্যাতিত অন্য যেকোন ড্রাইভ সিলেক্ট করা ভাল। ঐ ড্রাইভটিতে ড্রপবক্স বা মাই ড্রপবক্স নামের একটি ফোল্ডার তৈরি হবে। ঐ ফোল্ডারের ভিতরে আপনার ফাইল রাখবেন যেমনটি অন্য ফোল্ডারে রাখেন। আপনার ইন্টারনেট কানেকশনটি যখন আইডল অবস্থায় থাকবে তখন ফাইলগুলো ইন্টারনেটে আপলোড হয়ে যাবে। আপলোড সম্পূর্ণরূপে হয়ে গেলে ফাইলগুলোর পাশে একটি সবুজ রঙের টিক চিহ্ন দেখা যাবে। আর গোল চিহ্ন দেখা গেলে বুজতে হবে এখনো পুরোপুরি আপডেট হয়নি আরও সময় লাগবে।
অন্যের সাথে ফাইল শেয়ার করা:
ড্রপবক্স ফোল্ডারটির ভিতরে পাবলিক নামের একটি ফোল্ডার আছে। তার ভিতর যেকোন ফাইল রাখলে আপলোড হওয়ার পর সেটির উপরে রাইট মাউস ক্লিক করলে ড্রপবক্স মেনু পাবেন সেখান থেকে কপি ডাউনলোড লিংক এ ক্লিক করলে লিংক কপি হবে। এই লিংকটি ইমেইলে পেষ্ট করলেই হলো। আর যদি পাবলিক নামক ফোল্ডার না থাকে তাহলেও কোন সমস্যা নেই। ড্রপবক্স ফোল্ডারের ভিতরে যেখানেই যে ফাইল থাকুক না কেন তার উপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে ড্রপবক্স এ ক্লিক করলে লিংক কপি করার অপশন পাওয়া যাবে। এই লিংকটি শেয়ার করলেই হবে। এই লিংক এ ক্লিক করে ডাউনলোড করা যাবে ফাইলটি।
প্রাথমিক অবস্থায় আপনি এখানে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করলে 500 মেগাবাইট অতিরিক্ত স্পেস পাবেন অর্থাৎ ২.৫ জিবি ফ্রি স্পেস পাবেন। আপনার শেয়ার করা লিংক থেকে যদি নতুন কেউ রেজিস্ট্রেশন করে এবং তার ডিভাইসে ইন্সটল করে তখন আপনিও 500 এমবি বোনাস স্পেস পাবেন। এভাবে সর্বোচ্চ ১৮ জিবি পর্যন্ত পেতে পারেন।
** যদি কখনো পুনরায় উইন্ডোজ ইন্সটল করতে হয় তাহলে ড্রপবক্স সফটওয়্যারটিও মুছে যাবে। তাই ড্রপবক্স ইন্সটল করার সময় ‘সি’ ড্রাইভ ব্যতীত অন্য ড্রাইভে ইন্সটল করুন। আর পরে যখন আবার ইন্সটল করবেন তখন শুধু পূর্বের ফাইলগুলো নতুন ড্রপবক্স ফোল্ডারে কপি করে পেস্ট করে দিন। তাহলে নতুন করে আপলাড করতে হবে না শুধু নামের সাথে মিলিয়ে সিনক্রনাইজ করে নিবে। সময় এবং টাকা দুটো ই বেচে যাবে।
মজার বিষয় হচ্ছে, ড্রপবক্স সফটওয়্যারটি ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্টফোন সব ডিভাইসেই ব্যবহার করা যায়।
সাইন আপ করতে ক্লিক করুন এখানে । সফটওয়্যারটি ১৪ মেগাবাইট।
Tags: Drop box dropbox Online storage অনলাইন ষ্টোরেজ , ড্রপ বক্স
৫টি মন্তব্য:
ভাল হয়েছে ।
কোথায় দেখব? কিভাবে লিঙ্কটা পাব?
আমি ড্রপবক্স খুজে পেলাম না। প্লিস দয়া করে জানান
monthly fee dita haba.
না কোন মাসিক ফি নেই।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন